Monday, December 16, 2019

Indian Citizenship Law Giving Rights to Non-Muslim Refugees Fleeing Islamic Persecution

Indian Citizenship Law Giving Rights to Non-Muslim Refugees Fleeing Islamic Persecution since 1947 India Partition; Not to Illegal Muslim Settlers from those Minority-Cleansing, Persecuting-Majority Islamic Areas
Sachi G. Dastidar 
   We are more-than-surprised about Citizenship Act debate in India in post-partition era between refugees and settlers. Our parents were driven out from our home of 500 years after a pogrom, becoming homeless refugee in India. In Pakistan/Bangladesh indigenous homes were taken over through Enemy Property Act and through acts of terror. Why no one is protesting? Communalism? Neo-colonialism? Pakistan became only 2% non-Muslim from over 25%, whereas Bangladesh became 8% from 30% with tens of millions of refugees seeking asylum in India. It is their right, not mercy, to be in India. Refugees sacrificed their life and land for India. They fought against British oppression. Moreover, Congress and Muslim League Governments passed the infamous, racist Nehru-Liaquat Treaty on April 8, 1950, denying us any claim for ethnic cleansing by Pakistan. Should we now sue Congress, Muslim League and their supporters for compensation? Even U.N. Human Rights Declaration asks for civil rights of refugees (Article # 14), not for colonizers.  In northeast India sectarian forces there want to push post-partition Hindu-Buddhist refugees as well as illegal Muslim settlers back to Bangladesh. Indians, and Hindus in particular, have amnesia. Here in New York the Partition Center has interviewed hundreds of refugees. They have not found a single case where refugees consider themselves as migrant or settler.

   After WW II did the West and America treat Jews & Gypsies migration the same way as the thugs who took over their homes and killed them?

    Here are a few of the writings that we have received:




CAA protests: Five dead in Assam, amid partial relaxation on curfews

Two teenagers were killed in police firing on Thursday’s CAB protests.

SNS Web | New Delhi | December 15, 2019 12:16 pm

 

With protests in Assam and Tripura simmering down and authorities relaxing curfews in parts of the state, two protestors were pronounced dead rising the death toll to five in Assam on Sunday. According to The Indian Express, one of the deceased was identified as Ishwar Nayak who succumbed to bullet injury during clashes on Thursday.

Two teenagers died on Thursday when Assam police fired at them without any warning as reported by Scroll.in

In another development, BJP ally, Asom Gana Parishad, who voted in support of the bill in Rajya Sabha, has said it will move the apex court against the contentious bill amid rising opposition in the northeast.

“Withdraw this Act or arrest us all. This will be our slogan as we plan to start massive protests across Assam in next week,” said AASU adviser Samujjal Kumar Bhattacharyya. The student organisation announced a three-day satyagrah in all districts from 16 December. They also plan to go door-to-door to make people aware of the consequences of the Act. The student body will also carry out protests in other parts of the country and accommodating voices of those residing outside Assam. Appealing for peaceful protests, AASU leadership has announced there will be no demonstrations after 5 pm.

“The Assamese sentiment is neither Hindu nor Muslim,” said ASU general secretary Lurin Jyoti Gogoi. “ It can’t be destroyed by a handful of bigoted politicians. We are already overburdened with lakhs and lakhs of illegal immigrants and we just can’t accept any more regardless of what community they belong to. We have initiated a case against the Act in the Supreme Court and we will fight till last drop of our blood. No Sarbananda Sonowal or Himanta Biswa Sarma can surrender the fate of the Assamese people into the hands of illegal immigrants. This government has deceived people with misinformation about the Act. I want to ask where they got the data of 5 lakh 55 thousand Hindu Bengali people awaiting citizenship grant. This Act violates Assam Accord and we can’t let this happen.”

However, Chief Minister Sarbananda Sonowal continued to defend the Act and said that BJP government is “committed to protect all genuine Indian citizens and the rights of the people of Assam.”


******************************************



Here is a post from journalist Sitangshu Guha
 
আমি হাসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারছিনা
সিএবি (ক্যাব) বা সিটিজেন এমেন্ডমেন্ট বিল যা বাংলায় দাঁড়ায় নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল নিয়ে আলোচনায় ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লোকসভায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রসঙ্গ এনেছেন, বিএনপি নাম উচ্চারণ করেছেন। ঢাকায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল আলমগীর এতে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। প্রত্যুত্তরে অমিত শাহ বলেছেন, চাইলে প্রমান পাঠিয়ে দিতে পারি অন্য এক প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেছেন, বিএনপি আমলে সংখ্যালঘুরা সুরক্ষিত ছিলেন কথা শুনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমি হাঁসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারছি না সাথে তিনি যোগ দেন, আওয়ামী লীগ আমলে সংখ্যালঘুরা নিরাপদে থাকেন। বিদেশমন্ত্রী ডঃ আব্দুল মোমেন আর এক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের কোন দৃষ্টান্ত নেই! এই তিন নেতার কথা শুনে আমার ত্রিশংকু অবস্থা, আমি হাসবো না কাঁদবো ঠিক বুঝতে পারছিনা।
ভারতের লোকসভায় শিলচরের এমপি ডঃ রাজদীপ বেশ জোরালো কণ্ঠে বলেছেন, জীবন বাঁচাতে আমার বাবা সব ছেড়ে-ছুঁড়ে রাতের অন্ধকারে সিলেট থেকে পালিয়ে শিলচর চলে আসেন। অভিনেত্রী বিজেপি নেত্রী রুপা গাঙ্গুলী বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে বোরখা পরে পালতে হয়েছিলো ভারতের লোকসভায় বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা উঠছে। হয়তো আরো উঠবে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় এবং বাংলাদেশের সংসদে নিয়ে কোন কথাবার্তা হয়না। পশ্চিমবঙ্গ বা ত্রিপুরা বিধানসভার অধিকাংশ এমএলএ পূর্ব-পুরুষ রাতের অন্ধকারে পূর্ব-পাকিস্তান বা আজকের বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে এসেছেন, কিন্তু কেন এসেছেন, তা বেমালুম ভুলে গেছেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিল্পব দেব নিজেই একটি দৃষ্টান্ত; তাঁর জ্ঞাতিগোষ্ঠী তো এখনো চাঁদপুরে? নারায়ণগঞ্জের জ্যোতি বসু, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য, নোবেল জয়ী ডঃ অমর্ত্য সেন বা গায়ক নচিকেতা, সবাই পালিয়ে এসেছেন, কিন্তু এরা কখনো মুখ খুলেননি। গত বাহাত্তর বছরে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা বাংলাদেশের নির্যাতীত হিন্দুদের জন্যে একটি শব্দও ব্যয় করেনি!
বাংলাদেশের সংসদে এখন ১৮+জন সংখ্যালঘু এমপি আছেন। কমবেশি আগেও ছিলেন। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ব্যতিত এদের কারো মুখে কখনো সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথা শোনা যায়নি? এর বহুবিধ কারণ আছে; মুখ্য কারণটি হচ্ছে, ভয়? এরা ভীত যে, স্বজাতির পক্ষে কথা বললে যদি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা রেগে যান? উনি রাগলে তো আম ছালা দুটিই যাবে! জিজ্ঞাসা করলে এদের অজুহাত হচ্ছে, তাঁরা আওয়ামী লীগের এমপি, সংখ্যালঘু হিসাবে নিবাচিত নন। কথার মধ্যে হয়তো যুক্তি আছে, কিন্তু দলীয় এমপি হয়েও যে নির্যাতিতের পক্ষে কথা বলা যায়, তা তাঁরা জানলেও ভয়ে মুখ খুলেন না? প্রধানমন্ত্রী রেগে যাবেন, এমন গ্যারান্টি এরা কোত্থেকে পেলেন কে জানে? একজন প্রধানমন্ত্রীকে সবদিক ম্যানেজ করতে হয়। নাসিরনগর, রংপুর বা বড় বড় ঘটনায় হিন্দু সাংসদরা কথা বললে, প্রধানমন্ত্রী হয়তো সুযোগ পেতেন মৌলবাদীদের বিরুদ্ধে তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে?
সংখ্যালঘু মন্ত্রীদের অবস্থা আরো খারাপ। বাংলাদেশের আটচল্লিশ বছরের ইতিহাসে যে কয়জন সংখ্যালঘু মন্ত্রী হয়েছেন, এদের মধ্যে ফণিভূষণ মজুমদার, মনোরঞ্জন ধর, বা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বাদে অন্যদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে বটে? একদা সুনীল গুপ্ত নামে একজন মন্ত্রী ছিলেন, তিনি হিন্দুদের বাঁশ দিয়েছেন। এখন মন্ত্রী সাধন চন্দ্র দেশ বা হিন্দু কি কাজে লাগছেন, কে জানে? দু:খজনক হলেও সত্য যে, বঙ্গবন্ধু আমল ব্যতিত সকল সরকার বেছে বেছে এমন সব সংখ্যালঘুকে মন্ত্রী বানান বা বানিয়েছেন, যাঁরা সংখ্যালঘু প্রতিনিধিত্ব করেন না, বা টু-শব্দ করেন না, অথবা যাদের একমাত্র যোগ্যতা আনুগত্য? সময়ে এমনকি পাকিস্তানের মত সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে দুএকজন পার্লামেন্টে কথা বলছেন, আমরা অপেক্ষায় আছি, বাংলাদেশের সংসদে কবে এরা মুখ খুলেন! সংখ্যাগরিষ্টরা কেন পার্লামেন্টে কথা বলেন না, তা তাঁরা জানেন, কিন্তু বলা উচিত। কথা না বললে, প্রয়াত: সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত কথাই সত্য হয়ে যাচ্ছে বটে!! তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশ থেকে হিন্দু বিতাড়নে আওয়ামী লীগ-বিএনপি ভাই-ভাই। ২০০১ পর বিএনপি হিন্দু নির্যাতন এবং গত এগার বছরে মহাজোট আমলে হিন্দু নির্যাতনে কি খুব একটা তফাৎ আছে?
ক্যাব বা এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। বাংলাদেশে নিয়ে শঙ্কা থাকা স্বাভাবিক। শঙ্কার স্পষ্ট কারণ হচ্ছে, একটি বিরাট সংখ্যক বাংলাদেশী ভারতে অবস্থান করছেন। বাংলাদেশ থেকে মানুষ ভারত গেছে বা এখনো যাচ্ছে, এটি অস্বীকার করা মূর্খতা। আমরাই তো প্রায়শ: বলি, আমাদের গ্রামে পঞ্চাশ ঘর হিন্দু ছিলো, এখন আছে ৫ঘর? সর্বত্র একই চিত্র? ক্যাব হয়ে যাওয়ার পর ছিন্নমূল, রাষ্ট্রহীন শরণার্থী যাঁরা ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন, তাঁরা একটি রাষ্ট্র পাবেন, হয়তো তারা তখন নির্ভয়ে মুখ খুলবেন। অথচ মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী কারো ভারত যাওয়ার কথা ছিলোনা। ক্যাব নিয়ে এখন বিস্তর কথাবার্তা হচ্ছে, এমন কি পাকিস্তানী প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, ক্যাব করে ভারত হিন্দুত্বের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ইসলামী প্রজাতন্ত্রের প্রধানমন্ত্রী অন্যকে সবক দিচ্ছেন? ওআইসি ভুক্ত কোন দেশ কি ভারতকে সবক দিতে পারে? ভারত এখনো হিন্দু রাষ্ট্র নয়, এর রাষ্ট্রধর্ম নেই! কিন্তু সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রধর্ম মাথার নিয়ে ওনারা জ্ঞান দিয়ে যাচ্ছেন। তসলিমা নাসরিন তাই হয়তো লিখেছেন, পৃথিবীতে এতগুলো মুসলিম দেশ থাকতে পারলে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হলে ক্ষতি কি?
ক্ষতি আছে। ভারত হিন্দু রাষ্ট্র হলে সেই দেশের সংখ্যালঘুরা ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারেন। বাংলাদেশ, পাকিস্তান বা অন্য মুসলিম দেশগুলো সেটি বুঝেন, তাই তাঁরা মুসলমানদের স্বার্থরক্ষায় সোচ্চার হতে চাচ্ছেন। সমস্যা হচ্ছে, এঁরা নিজেরা ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র থাকবেন, কথায় কথায় বলবেন, নব্বই শতাংশ মুসলমানের দেশে মদিনা সনদ চলবে, অথচ অন্যদের উদার, গণতান্ত্রিক হবার পরামর্শ দেবেন, কি চমৎকার, তাই না? নিজেদের দেশ থেকে অন্য ধর্মীয় লোকজন তাড়িয়ে দেবেন, কিন্তু অন্যরা আপনাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চাইলে বাধা দেবেন, তা ক্যামনে হয়? আপনি আচরি ধর্ম শেখানোই তো নিয়ম? তসলিমা নাসরিন টুইট করেছেন, পৃথিবীর অনেক দেশই এখন আর মুসলমানদের নিতে চায়না কেন এমনটা হচ্ছে? সিকি শতাব্দী আগে আমেরিকায় আসা এক বিজেপি নেতাকে প্রশ্ন করেছিলাম, একশ কোটি হিন্দু দেশে তোমাদের হিন্দু হিন্দু করার দরকার কি? তিনি বলেছিলেন, তোমরা পাকিস্তান বাংলাদেশে যদি ইসলাম ইসলাম করতে পারো, তাহলে আমাদের হিন্দু হিন্দু করতে দোষ কোথায়? আজকে ভারতে হিন্দু জাগরণের জন্যে, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে ইসলামী মৌলবাদের দৌরাত্ম অনেকাংশে দায়ী তা সম্ভবত: অস্বীকার করে লাভ নেই?
মাত্র দিন আগে বিজিবি সীমান্তে বেশ কিছু মানুষ আটক করে। বিজেবি বলেছে, এরা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী পুলিশ তদন্ত করে বলেছে, এঁরা বাংলাদেশের নাগরিক। কাজের সন্ধানে ভারতে গিয়েছিলো, আবার ফিরে এসেছে। এটাই বাস্তবতা। এখানে বিজেবি পুলিশ উভয়ই সঠিক। বিজিবি বৈধ কাগজপত্র ছাড়া সীমান্ত অতিক্রম করাকে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বলবে। তদন্ত বিজিবি কাজ নয়, পুলিশের কাজ। পুলিশ তদন্ত করে দেখেছে, ওঁরা বাংলাদেশী। অর্থনৈতিক কারণে ওঁরা ভারত গিয়েছিলো, এখন ভারতে প্রতিকূল পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের অর্থনীতি ভালো হওয়ায় অর্থনীতির নিয়মে তাঁরা ফিরে এসেছে। সংখ্যালঘুরা কিন্তু অর্থনৈতিক কারণে ভারত যায়নি, গেছে অত্যাচার এবং নিরাপত্তাহীনতার জন্যে। এদিকে ক্যাব নিয়ে টানাপোড়নে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী ডঃ মোমেন ভারত সফর বাতিল হয়েছে। অমিত শাহের বক্তব্য, বাংলাদেশে হিন্দুরা অত্যাচারিত হচ্ছে জবাবে তিনি বলেছেন, ক্যাব ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষ চরিত্রকে দুর্বল করবে হায়রে হায়, নিজের দেশে ধর্মনিরপেক্ষতার কোন খবর নাই, ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতা নিয়ে আমাদের বিদেশমন্ত্রীর ঘুম নাই? ভারত নিয়ে আমাদের দেশের মানুষ অনেক সময় নষ্ট করেছেন, গত ছয় দশক তাই দেখছি। আসলে ভারতের চিন্তা বাদ দিয়ে আমাদের উচিত বাংলাদেশকে কিভাবে একটি আধুনিক ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, মানবকল্যান রাষ্ট্রে পরিণত করা যায়, সেদিকে নজর দেয়া।
 
A Google translation.

' Will I laugh or cry, Can’t figure out. '

India's home minister Amit Shah has brought the issue of anti-minority violence in Bangladesh on discussion about "Citizenship Amendment Bill" who took the name of BNP's for minority torture in Bangladesh. BNP Secretary General Mirza Fakhrul Alamgir has expressed anger in Dhaka. Amit Shah said, " if you want, I can send proof. In another context, mirza fakhrul said, " minorities were protected during the BNP period. Awami League General Secretary Obaidul Quader said, "I don't understand whether I will laugh or cry. He said, the minorities were safe during the Awami League period. Foreign Minister Dr. Abdul Momen went another step forward, "There is no example of Hindu torture in Bangladesh.” I am hung up in the condition of these three leaders, I don't understand whether I will laugh or cry.

In The Lok Sabha of India, Dr. Dip, MP of Silchar, said with a loud voice, "my father left everything and fled from Sylhet in the darkness of the night to save life.” Actress and BJP leader Rupa Ganguly said, "I had to run from Bangladesh wearing borkha.” Bangladesh is talking about minority torture in Bangladesh. Maybe more will rise. But there is no talk about this in the West Bengal Legislative Assembly and the parliament of Bangladesh. Most of the MLA of West Bengal or Tripura Legislative Assembly have fled east-Pakistan or today's Bangladesh in the darkness of night, but why did you come, why did you come, why did you come, why did you come? Tripura Chief Minister Biplab himself is an example; his clan is still in Chandpur? Jyoti Basu of Narayanganj, Buddha Dev Bhattacharya, Nobel Laureate Dr. Amartya Sen or singer Nachiketa, everyone has escaped, but they have never opened their mouth. The West Bengal Legislative Assembly has not spent a single word for the Hindus of Bangladesh in the past or over the years!

Now there are 18 + minority MP in Bangladesh's Parliament. It was a long time ago. Have never heard of minority torture in any of them except by Suranjit Sengupta? There are many reasons; the main reason is, 'fear'? They are afraid that if prime minister Sheikh Hasina gets angry if he speaks on behalf of his own nation? If she gets angry, both mango and skin will go! If asked, their "excuse" that they are Awami League's MP, not a minority. Maybe there is logic in the words, but they do not open their mouth to be a party MP, even though they know that they can speak in favor of the party? The Prime Minister will get angry, who knows where they got such guarantee? A Prime Minister has to manage all sides. If Hindu journalists were talking about Nasirnagar, Rangpur or big incidents, the prime minister might have got the opportunity to take electoral action against the fundamentalist?

The situation of minority ministers is worse. How many minority ministers who have been in the history of Bangladesh in eight years of history, have questions about the qualification of others except Phaṇibhūṣaṇa Majumdar, Niranjan Dhar, or Suranjit Sengupta? Once upon a time, there was a minister named Sunil Gupta, he gave bamboo to Hindus. Now what is the use of minister chief Chandra Chandra or Hindu, who knows? Sadly, however, it is true that all the government apart from bangabandhu's period has made or made a number of ministers who do not represent minority, or do not make two-words, or their only qualification ' Loyalty '? At this time, even in a communal state like Pakistan, we are waiting, when will they open their mouth in the parliament of Bangladesh! They know why the majority do not speak in the purse, but they ought to speak. If you don't speak, the words of the late: he said, " AWAMI LEAGUE - BNP BROTHER - BROTHER - BROTHER-in-law is going to be true!! He said, AWAMI LEAGUE - BNP brother and brother. After 2001, is there a lot of difference between BNP's Hindu torture and Hindu torture during the last eleven years?

CAB or NRC is internal matter of India. It is normal to be in Bangladesh. The obvious reason is that a large number of Bangladeshi people are living in India. People from Bangladesh have gone to India or still going, it is stupidity to deny it. We are the only ones who say, 'there were fifty houses Hindu in our village, now there are 5 HOUSES'? Same image everywhere? After the CAB, the non-State refugees who have taken refuge in India will find a state, maybe they will open their mouths, maybe they will open their mouths. However, no one was supposed to go to India according to Mujib-Indira Treaty. There is a lot of talk about cab now, such as Pakistani Prime Minister Imran Khan has said that India is moving towards Hinduism by CAB. The Prime Minister of the terrorist state is giving 'lesson' to others? Can any country in OIC give a 'lesson' to India? India is not yet a Hindu state, it does not have a state religion! But they are giving 'knowledge' on the head of communal state or state religion. Taslima Nasrin that's why she wrote, if there were so many Muslim countries in the world, then what is the loss if India is a Hindu state?

There is damage. If India is a Hindu state, the minorities of that country may be damaged. Bangladesh, Pakistan, or other Muslim countries understand that, so they are trying to be careful to protect the interests of Muslims. The problem is that they will remain a religious state, say, ninety percent of Muslims will continue in the country of the country, while they suggest others to be liberal, democratic, isn't it? What do you think other religious people will drive out from their own country, but what do you think if others want to follow their footsteps? Is it a rule to teach 'your religion'? Taslima Nasrin tweeted, " many countries in the world don't want to take Muslims anymore Why is it happening? I asked a question to a BJP leader who came to America in the country of 'hundred crores of Hindus, what do you need to do to say Hindu Hindu in the country of' hundred crores of Hindus?’ He said,' if you can say Islam Islam in Pakistan and Bangladesh, then where is the fault to say Hindu Hindu here?’ Today, for Hindus in India, the violence of the Islamic Muslims in Bangladesh or Pakistan is probably the benefit of deny?

Just a few days ago, several people were detained at the BGP border guards. BJP said that they are illegal chap. The Police investigate that they are Bangladeshi citizens. Went to India in search of work, it came back again. This is the reality. Here both BJP and police are correct. It will be called "invalid entry" without valid documents. Investigation is not the work of bgb, it is the work of the police. The police have investigated, they are Bangladeshi. They went back to India for economic reasons, now they are back to the "economy rules" as well as the economy of Bangladesh. Minorities but did not go to India for economic reasons, because of torture and security. Meanwhile, the foreign minister of Bangladesh's Foreign Minister Dr. Carmen's visit to India has been cancelled. Amit Shah's statement, "Hindus are being tortured in Bangladesh he said," cab will weaken India's secular character Alas, there is no news of secularism in our own country, doesn't our foreign minister sleep about the secularism of India? The people of our country have wasted a lot of time about India, the last six decades are watching so. In fact, we should take a look at how to turn Bangladesh into a modern secular, Democratic, human welfare state.

*******************************************


ভারতে নাগরিকত্ব আইন: বাংলাদেশের উদ্বেগ দুশ্চিন্তা বাড়বে

সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়

১৩ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৩:৪০
আপডেট১৩ ডিসেম্বর ২০১৯, ১৩:৪৩

প্রিন্ট সংস্করণ

 
রাজ্যসভায় নাগরিকত্ব সংশোধন বিল নিয়ে বিতর্কে বক্তব্য দিচ্ছেন অমিত শাহ
 
তিনটি অঙ্গীকারের জন্য দক্ষিণপন্থী ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) নিজেদেরপার্টি উইথ ডিফারেন্সবা ভিন্ন ধারার দল বলে দাবি করে। সেই তিন অঙ্গীকারের একটি জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার। লক্ষ্যটি তারা পূর্ণ করেছে। দ্বিতীয়টি অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রামচন্দ্রের মন্দির প্রতিষ্ঠা। দীর্ঘ মামলা শেষে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে সেই লক্ষ্যও আর অপূর্ণ থাকবে না। মনে করা হচ্ছে, লোকসভার পরবর্তী ভোটের আগেই মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে যাবে। তৃতীয় অঙ্গীকার ভারতের সবার জন্য অভিন্ন দেওয়ানি বিধির প্রচলন। তিন তালাক নিষিদ্ধ করে সেই দিকে তারা অনেকটাই এগিয়ে গেছে। এবার নাগরিকত্ব আইনে সংশোধন এনে পৃথিবীর একমাত্র হিন্দু রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হওয়ার পথে ভারত একটা বড় লাফ দিল।

এই লাফটা তারা কেন মারল, ভারতীয় সংসদের উভয় কক্ষে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ তা জানাতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেননি। তাঁর ব্যাখ্যায় যত দোষ জওহরলাল নেহরু মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর। দ্বিজাতিতত্ত্ব মেনে তাঁরা দেশ ভাগ না করলে বাহাত্তর বছর পর সেইপাপেরপ্রায়শ্চিত্ত বিজেপিকে করতে হতো না। নরেন্দ্র মোদি অমিত শাহর বিজেপির চোখে নেহরু এবং কংগ্রেসই যত নষ্টের গোড়া। কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা তাদেরই দেওয়া। ধর্মনিরপেক্ষতার নাম করে দশকের পর দশক ধরে ভোট পাওয়ার স্বার্থে সংখ্যালঘু তোষণও তারা চালিয়ে যাচ্ছে। পাহাড়প্রমাণ এসব ভুল শুধরে বেলাইনে চলা দেশকে ঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দায়িত্ব বিজেপিকেই নিতে হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ভণিতা না করেই জানিয়েছেন, ১৯৫০ সালে নেহরু-লিয়াকত চুক্তি ঠিকঠাক বাস্তবায়িত হলে আজ তাঁদের এইভাবে নাগরিকত্ব বিল সংশোধন করতে হতো না।

এই সংশোধনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ, পাকিস্তান আফগানিস্তানের যেসব অমুসলমান নাগরিক, ‘ধর্মীয় অত্যাচারসইতে না পেরে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন, তাঁদের সবাইকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। তাঁদের আরঅনুপ্রবেশকারীবলে চিহ্নিত করা হবে না। তাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা থাকলে সেসব প্রত্যাহৃত হবে। তাঁদেরসম্মানজনকজীবনযাপনের অধিকার দেওয়া হবে। মুক্ত করা হবেনরক যন্ত্রণাথেকে। বিরোধীদের কোনো আপত্তিই ধোপে টেকেনি।অত্যাচারিতমুসলমান শরণার্থীদের কেন নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না, কেন ধর্মের নিরিখে নাগরিকত্বের বিভেদ করা হচ্ছে, সংবিধান লঙ্ঘিত হচ্ছে, এসব যুক্তি কানেই তোলা হয়নি। লক্ষ্যে অবিচল থেকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেরুকরণের পথে বিজেপি সরকার গটগট করে এগিয়ে গেছে।

বিস্ময় আশ্চর্য এখানেই লেপ্টে রয়েছে। দ্বিজাতিতত্ত্ব মেনে ভারত ভাগের ২৪ বছর পর সেই তত্ত্বকে অসার প্রতিপন্ন করে বাংলাদেশের জন্ম। বাংলাদেশের জন্ম যে অর্থে ওই তত্ত্বের উল্টো পথে হাঁটা, নাগরিকত্ব বিলের সংশোধন সেই অর্থে ওই তত্ত্বকে নতুন করে বুকে আঁকড়ে ধরা। বিজেপির ভারতের পেছন দিকে এগিয়ে চলার এর চেয়ে ভালো নমুনা আর কী হতে পারে?

বিল পাস করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেসমাজসংস্কারক’-এর সার্টিফিকেট দিয়েছেন অমিত শাহ। বলেছেন, শুধু রাজনীতি করতে তাঁরা আসেননি; রাজনীতিকেরা রাজনীতিই তো করবেন। তাতে আশ্চর্যের কিছু নেই। সমাজসেবার মোড়কে এটাও যে ধর্মীয় মেরুকরণের চেষ্টা, নতুন করে তা বলার কোনো মানে হয় না। কিন্তু সেখানেও একটা বড়সড় ফাঁক থেকে যাচ্ছে। বিলেরলক্ষ্য উদ্দেশ্যেলেখা রয়েছেধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত শরণার্থীদেরনাগরিকত্ব দেওয়ার কথা। অথচ মূল বিলের কোথাও তার উল্লেখ নেই! এর আগে বিলটি বিবেচনার সময় সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো কর্তা দেশেধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত শরণার্থীদেরসংখ্যা জানাতে পারেননি। ভারতের গোয়েন্দাপ্রধান সংসদীয় কমিটির বৈঠকে এসে একবার জানিয়েছিলেন, তিন দেশ থেকে ধর্মীয় কারণে অত্যাচারিত হয়ে চলে আসা ৩১ হাজার ৩১৩ জনসংখ্যালঘুভারতের নাগরিকত্ব চান। বিস্মিত সাংসদেরা জানতে চেয়েছিলেন, মাত্র এই কজন? বাকিরা? তাঁর উত্তর ছিল, অন্যরা নানা উপায়ে নাগরিকত্ব পেয়ে গেছেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য এই ব্যাখ্যা মানতে চাননি। রাজ্যসভায় তিনি বলেন, শরণার্থীরা নানা কারণে নিজেদের পরিচয় গোপন করেন। সবচেয়ে বড় কারণ এই বিল এত বছর না আসা। এখন দেখা যাবে, লক্ষ-কোটি মানুষ নাগরিকত্ব পেতে দরবার করছেন। রাজনীতি এখানেই। সংখ্যাগরিষ্ঠের এই মেরুকরণে।

বহু আইনজ্ঞের মতো বিরোধীদেরও বিশ্বাস, এই আইন বিচার বিভাগের মান্যতা পাবে না। কারণ, যে বিলটি পাস করা হলো, তা সংবিধানবিরোধী। দেশের সুপ্রিম কোর্ট কী করবেন, সেই অনুমান অর্থহীন। আইনজ্ঞরাও সর্বোচ্চ আদালতের সাম্প্রতিক কিছু ভূমিকায় সংশয়ী সন্দিহান। সরকারের কাশ্মীর-সিদ্ধান্ত সংবিধানসম্মত কি না, আজও তা বিবেচিত হয়নি! তাই বলে সেই সিদ্ধান্তের রূপায়ণ কিন্তু থেমে নেই! সুপ্রিম কোর্ট ইদানীং বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দিয়েছেনমুখবন্ধ খামেদাখিল করা তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে। রাফাল মামলা তার অন্যতম। নিজেদের বেঁধে দেওয়া নিয়ম অগ্রাহ্য করে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে আনা শ্লীলতাহানির অভিযোগ অসত্য প্রতিপন্ন করা হয়েছে। কাজেই নাগরিকত্ব বিলের সাংবিধানিক বৈধতার প্রশ্নটি বিবেচিত হলে সুপ্রিম কোর্ট কী ব্যাখ্যা দেবেন, তা অনুমান করা ঠিক নয়।

বিলের প্রয়োজনীয়তা বোঝাতে গিয়ে অমিত শাহ তিন দেশের সংখ্যালঘুদের ওপরঅমানুষিক অত্যাচারেরউদাহরণ দেখিয়েছেন। তবে কিছুটাকূটনৈতিক শিষ্টাচারেরনমুনা রেখেছেনবিশ্বস্ত বন্ধুদেশবাংলাদেশের ক্ষেত্রে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম করে বলেছেন, যত দিন তিনি জীবিত ছিলেন, তত দিন সংখ্যালঘুরা নিরাপদ ছিলেন। তাঁর কন্যা শেখ হাসিনাও সংখ্যালঘুদের স্বার্থরক্ষায় কঠোর। অত্যাচারের কথা বলতে গিয়ে তিনি নাম নিয়েছেন বিএনপির। কোথায়, কবে, কীভাবে এবং কত সংখ্যালঘু অত্যাচারিত নির্যাতিত হয়েছেন, সেই ফিরিস্তি শুনিয়েছেন। বেশ বোঝা যায়, এই বিল নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কহানি করতে সরকার রাজি নয়।

তা হয়তো নয়, কিন্তু বাস্তবিক অবস্থাটা কী? তিন প্রতিবেশী দেশের মধ্যে এনআরসি নাগরিকত্ব বিল নিয়ে সবচেয়ে বেশি দুশ্চিন্তায় বাংলাদেশ। সেই দুশ্চিন্তা, আশঙ্কা উদ্বেগের কথাবিশ্বস্তওই দেশ বারবার প্রকাশও করেছে। কিন্তু লাভ হয়নি। রাজনৈতিক লক্ষ্যে বিজেপি সরকার অবিচল।

শেখ হাসিনার বাংলাদেশের চোখে এই রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলো কেমন? ২০০৯ থেকে ২০১৪ সালের অক্টোবর পর্যন্ত দিল্লিতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার ছিলেন তারিক করিম। শেখ হাসিনার অত্যন্ত কাছের এই সাবেক কূটনীতিকের লেখা এক সাম্প্রতিক নিবন্ধ তার ইঙ্গিতবাহী। তিনি লিখেছেন, বাংলাদেশের বহু মানুষ এখন মনে করছেন, ভারত ধর্মনিরপেক্ষতার রাস্তা থেকে সরে এসে দ্বিজাতিতত্ত্বকে মান্যতা বৈধতা দিচ্ছে। গত অক্টোবরে দিল্লিতে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের ইন্ডিয়া ইকোনমিক সামিটে দেওয়া শেখ হাসিনার ভাষণের কিছুটা অংশ তারিক করিম তাঁর নিবন্ধে উল্লেখ করেছেন। শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ সংখ্যালঘু মানসিকতা থেকে বের হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার উচিত আঞ্চলিক, জাতিগত ভাষাগত বিভিন্নতা আঁকড়ে এগিয়ে চলা। শত শত বছর ধরে বহুত্ববাদই দক্ষিণ এশিয়ার প্রকৃত শক্তি।নিবন্ধে তিনি লিখেছেন, ধর্মনিরপেক্ষতা ঝেড়ে ফেলে দ্বিজাতিতত্ত্বের দিকে ঝুঁকে হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দিকে ভারতের এই এগিয়ে চলা বাংলাদেশিদের মনে যদি এই প্রশ্নের জন্ম দেয় যে আমাদের ধর্মনিরপেক্ষ থেকে কী লাভ, তাহলে?

নাগরিকত্ব বিলের আইনি স্বীকৃতি পাওয়া এখন স্রেফ সময়ের ব্যাপার। সারা দেশের জন্য নাগরিক তালিকা তৈরির অঙ্গীকারের কথাও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সংসদে দৃপ্তকণ্ঠে জানিয়ে দিয়েছেন। দুটি সিদ্ধান্তই শেখ হাসিনার বাংলাদেশকে বিরাট এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি দাঁড় করাচ্ছে। তিনটি বিষয় কিন্তু ভুললে চলবে না। প্রথমত, বাংলাদেশে এখনো কোটি ৭০ লাখ হিন্দু বসবাস করছেন। দ্বিতীয়ত, ঐতিহাসিকভাবে সেই দেশে ভারতবিরোধীদের সংখ্যা প্রবল। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্রমোন্নতি সত্ত্বেও বিরোধিতা বাড়ছে। এবং তৃতীয়ত, প্রতিটি ক্রিয়ার সমান বিপরীত প্রতিক্রিয়া থাকে। ভারতীয় শাসকদের এই তথ্যাদি না জানার কথা নয়।

সৌম্য বন্দ্যোপাধ্যায়প্রথম আলো নয়াদিল্লি প্রতিনিধি

 A Goggle Translation:



For the three commitments, the right-wing Bharatiya Janata Party (BJP) claims to be a 'Party with a difference' or a different party. One of those three pledges is the withdrawal of special status in Jammu and Kashmir. They fulfilled that goal. The second is the establishment of the Ramchandra Temple in the place of Babri Masjid at Ayodhya. After the long litigation, the Supreme Court's ruling will no longer be imperfect. It is thought that construction of the temple will begin before the next Lok Sabha vote. The third commitment is the introduction of a uniform civil law for all of India. Three divorces have been banned. This time, India made a big jump in amending the citizenship law to become the only Hindu state in the world.

Home Minister Amit Shah did not hesitate to explain why they jumped in the jump, in both the houses of the Indian Parliament. Jawaharlal Nehru and Mohammed Ali Jinnahra blame for his interpretation. Twenty-seven years later, if they did not divide the country according to bureaucracy, the BJP would not have to atone for that 'sin'. In the eyes of Narendra Modi and Amit Shah BJP, Nehru and the Congress are just as bad. They are given the special status of Kashmir. In the name of secularism, they have also continued to exploit minority interests for decades. The BJP has to take responsibility for correcting these wrongs in the mountains. The Home Minister said without elaborating, they would not have had to amend the citizenship bill today if the Nehru-Liaquat Agreement was implemented properly in the 5th.

Through this amendment, non-Muslim citizens of Bangladesh, Pakistan and Afghanistan, who have taken refuge in India on December 5, 2010, without having to face 'religious persecution', will be granted citizenship. They will no longer be identified as 'intruders'. If there are criminal cases against them, they will be withdrawn. They will be given the right to live a 'respectable' life. Will be freed from 'hell torment'. The opposition did not object to any objections. The reason why 'tortured' Muslim refugees should not be granted citizenship, why citizenship is being discriminated against, religion is violated, these arguments have not been raised. With this aim, the BJP government has stepped in the path of constant polarization.

Wonders and surprises lie here. Twenty years after the partition of India according to bipartisanship, the theory was void. In the sense that the birth of Bangladesh is the opposite of that theory, the amendment of the citizenship bill in the sense that the theory is fresh. What could be a better example of a BJP moving forward in India?

Passing the bill, Prime Minister Narendra Modi has given the certificate of 'social reformer' Amit Shah. They said that they did not come only to do politics; Politicians will do politics. No wonder. It also makes no sense to say that religious polarization is an attempt at social welfare. But there is also a big gap going on. The Bill's 'Objectives and Purposes' states that citizenship of 'refugees persecuted for religious reasons' is to be granted citizenship. But there is no mention of the original bill anywhere! Earlier, at a parliamentary standing committee meeting when the bill was considered, no Home Ministry official could report the number of 'refugees persecuted for religious reasons' in the country. The intelligence chief of India once came to the meeting of the parliamentary committee and said once again that 4,000 "minorities" who have been persecuted for religious reasons from three countries want Indian citizenship. Surprised MPs wanted to know, just how many of these? The rest? His answer was that others have got citizenship in different ways.

The Home Minister, however, did not want to accept this explanation. He said in the Rajya Sabha that refugees hide their identities for various reasons. The biggest reason is that this bill does not come so many years. Now it can be seen that millions of people are bargaining for citizenship. Here is the politics. In this polarization of the majority.

Opponents, like many lawyers, believe that this law will not be adhered to by the judiciary. Because the bill that was passed is unconstitutional. What the Supreme Court of the country will do, that assumption is meaningless. Lawyers are also skeptical and skeptical of some recent Supreme Court roles. The Kashmir decision of the government is not constitutionally, it is not even considered today! So the implementation of that decision but not stopped! The Supreme Court has recently ruled on several important cases based on the evidence lodged in the 'envelope envelope'. The raffle case is one of his. The allegations of defamation brought against the Chief Justice of the Supreme Court by rejecting the rules imposed on him were found to be untrue. Therefore, when the question of the constitutional validity of the citizenship bill is taken into account, it is not fair to speculate on what the Supreme Court will explain.

In explaining the requirements of the bill, Amit Shah cited examples of 'inhumane oppression' on minorities in three countries. However, there is some 'diplomatic etiquette' in the case of 'loyal and friendly' Bangladesh. Bangabandhu named Sheikh Mujibur Rahman as the minority was safe as long as he was alive. His daughter Sheikh Hasina is also strict in protecting the interests of minorities. Talking about the atrocities, he took the name of BNP. The angel tells where, when, how, and how many minorities have been persecuted and persecuted. It is understood that the government is not willing to compromise with Bangladesh on this bill.

Maybe not, but what is the real situation? Bangladesh is most worried about NRC and citizenship bill among the three neighboring countries. That worries, fears and worries

Saumya Bandyopadhyay: Delhi Representative of Prothom Alo, Bangladesh
 

লেখকের এই লেখা পড়ে একটা বিষয়ে বেশ সন্দিহান হচ্ছি , তা হলো আদৌ নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল ২০১৯, এর পাশাপাশি ভারতের তদসম্বদ্ধীয় বিল যেমন নাগরিকত্ব বিল ১৯৫৫, পাসপোর্ট act ১৯২০ , Foreigners act ১৯৪৬ , Passport act 1967 , The Immigration  (Expulsion from Assam Act ,1950) পড়ে থাকলে এইরকম উর্বর মস্তিষ্ক প্রসূত কল্প কাহিনী লিখতেন না। প্রথমত ভারতের বর্তমান নাগরিকত্ব আইনের মতে যে যে অনুপ্রবেশকারি ২০০৩ জানুয়ারি সাল থেকে ভারতবর্ষে আছেন, অথচ by descent , অথবা by naturalization নাগরিক না হওয়ার জন্য বৈধ কাগজপত্র নেই , তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে , সেখানে ধর্মিয় কোন বাধানিষেধ নেই। ধর্মিয় ব্যাপারে একটা ছাড় দেওয়া হয়েছে বর্তমান নাগরিকত্ব বিলে হিন্দু, ক্রিশ্চান, জৈন , শিখ ইত্যাদিদের জন্য সেটা হলো, এই ধর্ম পালন যারা করেন তারা যদি ২০০৮ সালে জানুয়ারি মাসের আগে ভারতে অনুপ্রবেশ করে থাকেন তবে তারা নাগরিকত্ব পাবেন। তাহলে ভারতবর্ষে যে কোটি কোটি মুসলমান আছেন তাদের কী হবে? এদের মধ্যে যারা বৈধ ভোটার তাদের কাছে যদি ভোটার কার্ড থাকে তাহলে তারা ভারতীয় নাগরিক, এবং তাদের সন্তানরা যারা এখনো ভোট দেবার জন্য ধার্য বয়সে পৌছতে পারেননি তাদের বার্থ সার্টিফিকেট তাদের নাগরিকত্বের সঠিক এবং কাগজপত্র ভারতে এনআরসি যখন হবে এই সব কাগজপত্রই দেখবে , যদি ভেবে থাকেন এটা শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য প্রযোজ্য , তাহলে জেনে রাখুন প্রত্যেক ভারতীয় নাগরিককে এনআরসিতে নাম তোলার জন্য এই কাগজ পত্র দেখাতে হবে। এইবারে বলুন তো এই নাগরিকত্ব বিল প্রণয়ণে ভারত হিন্দু রাষ্ট্র কী ভাবে হয়ে যাচ্ছে? ভারতের পড়শি দেশে সংখ্যালঘু রা যে 2nd grade নাগরিক সেটা সবাই জানে, পাকিস্তান তো তার সংবিধানেই তার উল্লেখ করেছে , বাংলাদেশের ভোলাতে কিছুদিন আগে সংখ্যালঘুদের সাথে যা অন্যায় হয়েছে কই সেটা নিয়ে তো আপনাদের কোন লম্বা article দেখিনা , অথচ ভারতবর্ষ তাদের আভ্যন্তরীণ ব্যাপার নিয়ে কি করছে সেটা নিয়ে আপনাদের যত মাথাব্যথা আপনাদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ নিজেদের চরকায় তেল দিন।

 

 

No comments: